অনুভূতি True Story ভালোবেসে তিস্তা নাম দিয়েছিলাম।

ভালোবেসে তিস্তা নাম দিয়েছিলাম।

ভালোবেসে তিস্তা নাম দিয়েছিলাম।

ভালোবেসে তিস্তা নাম দিয়েছিলাম।

“বড্ড মন খারাপ ছিল আবেশের… চা এর দোকান থেকে চুপচাপ বাড়ি ফিরে চলে এলো, তারপর আর কারো সাথে কথা বলেনি সেদিন। কি জানি কি হয়েছিল! সেই মুহূর্তে জানতেও চাইনি ভাবলাম নিশ্চয়ই কিছু হয়েছে যার জন্য এত চুপচাপ। সমরদা ও লক্ষ্য করেছে ব্যাপারটা।
      সেদিন ছিল শ্রাবণ মাস ছিটে ছিটে বৃষ্টি পড়ছে ডাউন কাটোয়া লোকাল লেট করার জন্য পাঁচটা ত্রিশের ব্যান্ডেল লোকাল ধরতে পারলাম না, বসে আছি 4 নম্বর প্লাটফর্মে হঠাৎ আবেশ এসে দাঁড়ালো সামনে। আমি তো দেখে অবাক প্রথমত চারটে গালাগালি দিয়ে ওর ভূত ভাগিয়ে দিলাম তারপর জিজ্ঞেস করলাম “ব্যাপারটা কি তোর কাল কি হয়েছিল? আর আজকেই বা এখন কোথায় যাচ্ছিস?” কিছুক্ষণ চুপ করে থাকার পর একটা জায়গায় গিয়ে বসলো কিছুটা অন্যমনস্ক আর বলল আমাকে বসতে আমিও বসলাম।
তারপর কাঁপা গলায় উত্তর এল গেছিলাম  একটা জায়গায়   আবার জিজ্ঞেস করলাম ভালো করে বল কোথায়?? “কলেজস্ট্রিট গেছিলাম তার সাথে দেখা করতে কিন্তু সে আসেনি!… জানিস, ঠকালো আমাকে! মেনে নিতে পারছি না আমি। নিজের উপর খুব রাগ হচ্ছে আর…….” স্তম্বিত আমি! আবেশের এমন রূপ দেখে… আমি বললাম আর?? আর কি?? বল আমায়?? আবার চুপ করে গেলো ছেলেটা, আমি ওর হাত ধরে ঝাঁকিয়ে দিয়ে বললাম কিরে বল আর কি??  ও বললো “কিছুনা..real is rare. Fake is everywhere…” এইসব কেনো বলছিস তুই কে ঠকিয়েছে তোকে?? জিজ্ঞেস করলাম আমি। উত্তর তো দিলই না তবে একটা বিষয় লক্ষ করলাম বড্ডো ভয় ওর চোখে তবে কিসের ভয় ভালো করে জানতে পারলাম না। কিছু খাবি?? খিদে পেয়েছে ?? বললো “না রে ভাই আমি বাড়ি যাবো আমায় একটু বাড়ি দিয়ে আসবি? ” আমার মাথায় প্রশ্ন চিহ্ণ.. আমার তো সাইটে কাজ এখন বাড়ি যাওয়া সম্ভব না তাহলে বস্….! ভাবতে ভাবতেই ও বললো “থাক তুই কাজে যা বিরক্ত করবো না” হুস ফিরল আমার.. আরে না না কি যে বলিস আমায় বিরক্ত করবি কেনো আমি তোকে বাড়ি ছেড়ে আসছি চল.. “না রে আমি যেতে পারব ” এই বলে ট্রেনে উঠে পরলো। আমিও বেশি না ভেবে চলে গেলাম কাজে। কিন্তু আবেশের কি হয়েছে জানার জন্য মনটা খোঁচা দিতে লাগলো।
         কাজ সেরে অমিতকে ফোন লাগলাম ব্যাটার খবর জানতে, কিন্তু ওদিকে অমিতও জানে না। তারপর সোজাসুজি ফোন করলাম আবেশ কে। ফোন ধরলো না, আবার করলাম তাও ধরলোনা। আর করিনি, কিছুক্ষন পর দেখি নিজেই ফোন করছে… জিগ্গেস করলাম কিরে ঠিকঠাকমতো বাড়ি পৌঁছেছিস তো??  বললো হ্যাঁ। গলাটাও কেমন শান্ত লাগলো শুনেও খুশি হলাম। তারপর জিজ্ঞেস করলাম কালকের কথা কিছুতেই বলতে রাজি নয় , তারপর অনেক জোর করায় বললো এসব কথা ফোনে হয়না দেখা কর। চা এর দোকান, সরকার টি স্টল আমাদের আড্ডা দেওয়ার জায়গা, আবেশ এলো জিজ্ঞাসা করলাম  অনেক ক্ষন পর আস্তে আস্তে জট খুলতে লাগল,,
চা এ চুমুক দিয়ে….
 আবেশ : – “রঞ্জিনি রে রঞ্জিনি….. তোর মনে আছে ক্লাস টুয়েলভ বায়োলজি ব্যাচে ভর্তি হয়েছিল সেই মেয়েটা!
আমি : – কোন মেয়ে টা? ও আচ্ছা রঞ্জিনি….. সুন্দর দেখতে !
আবেশ : – হ্যাঁ তখনই তো প্রথম দেখা তারপর আমার মনে আছে আমাদের পুরো ব্যাচের ছেলেগুলো ক্রাশ খেয়েছিল ওর ওপর, কি সব কমেন্ট করেছিল ওরা…আমাকেও সবার মত খারাপ ছেলে ভাবতো, যদি না আমি ওর সাথে আলাদা করে কথা বলতাম
আমি : – তাই নাকি এই সব ব্যাপার! তা আগে বলোনি তো কখনো…..! হম??
আবেশ : – হ্যাঁ মনে ওই আর কি, ফেইসবুকে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠিয়েছিলাম তারপর থেকেই কথা শুরু। ব্যাচে খুব একটা কথা বলতাম না শুধু আড়চোখে তাকাতাম as well as রঞ্জিনি ও তাকাতো। তারপরই গঙ্গার ঘাটে একবার দেখা করেছিলাম, পড়া বাঙ্ক করে ব্রিজের উপর বসে ছিলাম সে কত কথা কত গল্প…. ।
আমি : – বাব্বা এতো দূর….! বাঃ বাঃ
আবেশ: – ‘ফুলের গন্ধর মতো তোমায় ভরিয়ে আমি রাখব,
গাছের লতার মতো তোমায় জড়িয়ে আমি থাকব,
আমি আছি শুধু তোমারই তো আছি।’
     ইউক্যালিপটাস এর তলায় বসে বলেছিলাম ওকে….. আর ও লজ্জায় মুখ নিচু করে চোখ টা অল্প বন্ধ করে রেখেছিল।
আমি : – হে ভগবান!
আবেশ : –  আমি ওর আলতো আবেগ এর মূল্য দিতে ছেয়েছিলাম কিন্তু একটা ভয় কাছে যেতে দেয়নি। কি ভাববে রঞ্জিনী, আমি যে শুধুই ওর বন্ধু হতে চাই না, সেটা কি ওকে বলা টা ঠিক হবে?
আমি : – অল্প বয়সে ভালই পেকেছ তুমি, আর এত দিন আমাদের কিছুই বলিসনি তুই! কেনো রে?এই তোর জিগরি দোস্ত আমরা??
আবেশ : – বয়স তখন দুজনেরই অনেক কম ভবিষ্যৎ আলাদা, রাস্তা আলাদা। তাই নিজেকে সামলে নিয়েছি, তাই তোদের কাউকে কিছু বলিনি রঞ্জিনীর কথা ভেবেই। যাই হোক…  অল্প অল্প টান অনুভব করতে থাকলাম।
আমি : – সে তো হবেই… পিরিতি যে কাঁঠালের আঠা  কথা তেই আছে।
আবেশ : –  তারপর রঞ্জীনি পড়তে না গেলে একা লাগতো তার থেকেও বড় কথা চিন্তা হতো শরীর টরীর খারাপ করলো না তো! ওর তো অল্প তেই সর্দি কাশি জ্বর হয়।
আমি : – বাঃ ভাই বাঃ এইসব ব্যাপারেও এত খেয়াল? আমি সালা একটাও girlfriend পেলাম না আর তুই এই সব করে বসে আছিস.. ডুবে ডুবে জল খাওয়া?
আবেশ : – আসলে কিছুই না সব সময় কথা বলতাম তাই জানতে পেরেছি, তারপর উচ্চ মাধ্যমিক, পড়াশোনার চাপ, সময় দিতে পারতাম না , দেখা সাক্ষাৎ হতো না বললেই চলে… সবই তো জানিস।
আমি : – হ্যাঁ সেতো জানি
আবেশ : –  ওই সময় টা পাল্টে দিল সব কিছু, রঞ্জীনি ব্যাস্ত হয়ে পরলো রেজাল্ট এর পর, আমিও চলে গেলাম engineering পড়তে কলকাতা। আলাপ পাতলা হতে হতে বন্ধ হয়ে গেলো। আমিও আর ঘাঁটি নি ওকে ওর মতো থাকতে দিয়েছিলাম, আমায় যদি মনে পড়ে কোনো দিন তাহলে যোগাযোগ করবে এই ভেবে।
আমি : – তো এত দিন পর মনে পড়লো তার তোকে ??  তাই দেখা করতে গেছিস?? তাহলে তো মন ভালো থাকার কথা এত ভেঙে পড়ছিস কেনো??
আবেশ : –  আরে ধুর পুরোটা শোন আগে… !
আমি : – হ্যাঁ বল…
আবেশ : – আজ ছিল সেই দিন, এত বছরের অপেক্ষার অবসান ঘটতে পারতো যদি রঞ্জীনি চাইতো। কবিতার খাতা টাও নিয়ে গেছিলাম ওর জন্য লেখা কবিতাটা ওকে শোনাবো বলে।। এলো না জানিস ফোন টাও রিসিভ করেনি,
আমি : – তারপর? তুই কি করলি?
আবেশ : – আমি সোজা ট্রেন ধরে বাড়ি তবে বাড়ি আসারপথে ওর ফেসবুক প্রোফাইল টা খুলে দেখছিলাম আশ্চর্য বিষয় কি জানিস ওর যে প্রোফাইল দেখে আমি চ্যাট করতাম সেটা ওর আসল আকাউন্ট নয় ওর আরও একটা অ্যাকাউন্ট আছে যেটা খোলার পর আমার পায়ের তলার মাটি কেঁপে উঠেছিল ।
আমি : – কি আছে ওতে?
আবেশ: – রঞ্জিনি বিবাহিত !
আমি :- মানে?? কি বলছিস তুই, কে বললো তোকে….!!!!!??????
আবেশ :- প্রোফাইল স্টক করে বুঝলাম, ও যে প্রোফাইল দিয়ে আমার সাথে কথা বলতো সেটা ওর বিয়ের আগের প্রোফাইল আর বিয়ের পরে প্রোফাইলটা থেকে আমাকে ব্লক করে রেখেছিল!
আমি : – তুই প্রোফাইলটা হদিশ পেলি কোথায়? হম? আর তুই sure যে ওর বিয়ে হয়ে গেছে??
আবেশ:- রঞ্জিনির একটা বন্ধু সংযুক্ত তার সাথে আমার আলাপ ছিল ওকে ফোন করলাম কোনদিনও করিনি যদিও কিন্তু করাটা উচিত বলে মনে হলো, ভাগ্যিস করলাম নয়তো সত্যিটা জানতে পারতাম না।!!
আমি :- দেখলি তো ভাই এর জন্য আমি কোন মেয়ের সাথে সম্পর্কে জড়াই নি কাউকে বিশ্বাস হয় না রে আজকাল সবাই এক রকম তবে সবাই রঞ্জিনি নয় আবার সবাই তিস্তা ও নয়।
আবেশ :- তিস্তা কে???? নাম টা প্রথম শুনলাম তোর মুখে! আচ্ছা যাই হোক আগের পুরো ঘটনাটা শোন,
আমি :- হ্যাঁ বল বল।
আবেশ :- বিগত দুবছর ধরে রঞ্জিনি বিবাহিত তার একটি এক বছরের মেয়ে ও আছে, এই রকম ব্যবহার রঞ্জিনি কেন করলো আমার সাথে আমি জানিনা কিসের প্রতিশোধ নিলো আমি তো কোনদিন ওকে ঠকাই নি, বরং ওকে অনেক সাহায্য করেছি
আমি :- সেটা বড় কথা না এখন সবাই অ্যাফেয়ার্স এ জড়ায় এটাই এখন ট্রেন্ড সত্যি কথা বলতে আজ এত বছর পর হঠাৎ কেন ওর সাথে দেখা করতে গেলি তো বুঝলাম না তাও আবার এতো আবেগ নিয়ে? ও তোকে থোড়াই মনে রেখেছেএত বছর গ্যাপ এর মধ্যেও তো অনেক চেঞ্জ হয়ে যেতে পারে afterall তাই হয়েছে।।
আবেশ : – হম্
আমি: – নে চল একটা সিগারেট ধরা, আর আমার আজকের টাকা টা কাকা কে দিয়ে দে আমি তোকে কাল দিয়ে দেবো।
আবেশ :- কিন্তু একটা কথা জানার ছিল তোর কাছে , তুই বললি না……..!!
আমি : – আহা ওসব পরে হবে আমার খুব মাথা টা ব্যাথা করছে আমি বাড়ি যাবো আর একটা কাজ ও আছে যাই হোক তুই টাকা টা দিয়ে দিস… চললাম রে!
আবেশ :- আরে শোন না ——- ! যাঃ চলে গেলো !!
       সেদিনের মত আবেশ এর থেকে পালিয়ে বেঁচেছি কারণ ও আবার তিস্তার কথা জিজ্ঞেস করতো আর আমি সেটা কিছু তেই ওকে বলতে পারতাম না!!! কারণ একটাই —- সেটা  কেউ জানে না আবার সবার না জানলেও চলবে। যাই হোক, তিস্তার গল্প টা অনেক টা রঞ্জীনির মতই, শুধু ওর মতই না ওটা রঞ্জীনি ই!!!! আমি সেটা আবেশের সামনে অন্য ভাবে বলেছি। রঞ্জীনিকে আমি ও পছন্দ করতাম ওর সাথে পড়া বাঙ্ক করে ঘুরে বেড়িয়েছি, তবে আবেশের মত কবিতা লিখে শোনাইনি বরং সারা উপন্যাস রচনা করে দিতাম যদি তিস্তা মানে রঞ্জীনি চাইতো, ভালোবেসে তিস্তা নাম দিয়েছিলাম। আবেশের মত ভাবিনি, ভাবার আগেই কাজ করে ফেলেছিলাম… অনেক টা পাল্টে দিচ্ছিল মেয়েটা আমায়, প্রথম প্রেম বলে কথা, ওর কথা জানিনা আমার কাছে প্রথম সব কিছুই । অনুভুতি টা একেবারে আলাদা ছিল। যদিও সেটা সবারই হয় সবাই জানে নতুন কিছু নয়, তবে আমার কাছে  ওর হাসির একটা ছোট্ট স্পেল ই মন ভালো হয়ে যাওয়ার কারণ ছিল।
    এই গল্প টা শুধু আবেশ এর গল্প নয়, এটা আমারও গল্প। কোনো দিনও ভাবিনি এত দিন পর ও তিস্তার খোঁজ পাবো, তাও আবেশ এর সাথে এরম একটা ঘটনার পর…. তিস্তা এটা কেনো করলো আমি সত্যি জানিনা, এত বছর পর এত কিছু ঘটে যাওয়ার পর ও … আমার সাথে আবেশের সাথে একসাথে না ঠিক একসাথে নয়, তখন আমার সাথে ওর সম্পর্ক ছিল এবং আবেশ ওকে পছন্দ করত তিস্তা করত না।  ওতো আমাকে ভালোবাসতো ধুর ধুর আমি কেনো এসব ভাবছি । কিন্তু সবটা উড়িয়ে দিতে পারছিনা। আড়চোখে তাকানো, ঘুরতে যাওয়া, চ্যাট এ ওর সব কিছু বলা , আর সব থেকে যে জিনিসটা বার বার নারা দিচ্ছে সেটা হলো লজ্জায় মাথা নিচু করে চোখ বন্ধ করা…. ওটা কেনো করবে শুধু শুধু?? তাছাড়া ও তো কোনো দিনও আমাকে এইসব কথা বলেনি! তাহলে কি আমার আশঙ্কাটাই ঠিক ? মানে তিস্তা আমাকে কোনদিন ভালোই বাসতো না?? সবার সাথে খেলে বেড়াতো?? মানে আমার ভালোবাসা অপাত্রে অর্পিত!! হে ঈশ্বর! আমাকে তুমি সত্যিটা বল ???? আমি জানতে চাই ঈশ্বর তবে আজ তিস্তা ভালো আছে বলো? সুখে আছে  স্বামী কন্যা নিয়ে সুখী গৃহকোণ??
    ওকে তাহলে ভালো রেখো ঈশ্বর আমার মত আবেশের মত কোনো ছেলে যেনো আর ওই মায়াবিনীর জালে পা না দেয় সেটাও দেখো তুমি। আমার লেখা শেষ  জানিনা এটা কোথায় রাখবো বা নিয়ে কি করবো, হয়তো ফেলে দেবো কোথাও, এটা আমার কাছে থাকা টা নিরাপদ নয়ে
     তাই আমার গল্পটা আজ এখনেই ফুরোলো। জানার মধ্যে একমাত্র ঈশ্বর আছেন যাকে সবটা লিখলাম আমার কথা গুলো যেনো তিনি শোনেন এই আসা রেখে আমার লেখা শেষ করলাম।।
                                  ইতি,
                     ডাইরির মালিক “
         মহানগরীর বুকে পাওয়া এই ডাইরি টি আমার আপনার সারা রাতের ঘুম কেড়ে নেওয়ার জন্য যথেষ্ট ছিল, জানিনা এই ‘ আমি ‘ নামক ভদ্রলোকটি কে? নাম ,ধাম ,ফোন নম্বর কিছুই নেই। তবে ডাইরি টা আমি বাড়ি এনেছিলাম পড়ার জন্য আবার ফেরৎ রেখে এসেছি  সেই জয়গায় যেখান থেকে আমি এটা পেয়েছি। হয়ত আমার আগে যে পড়েছে সেও একই ভাবে রেখে গেছে তাই  এটাই চাইবো যারা যারা এই ডাইরি টি পড়বে তারা মেয়ে হোক বা ছেলে কাউকে যেনো না ঠকায় এবং নিজে ঠকার হাত থেকে বিরত থাকে। আর চেনা জানা এমন কোনো মানুষ থাকলে এই গল্পটা শোনাবেন।
      গল্প টা পড়েছি আমি, লিখেছি আমি তবে আসল গল্পটা লিখেছে…! ওইযে ওপরে বসে আছেন যিনি আমার আপনার সবার ভাগ্য দেবতা…. উনিই তো আসল লেখক… আমরা তো নিমিত্ত মাত্র।।

Leave a Reply

Related Post

ব্যস্ত শহরের আনাচে-কানাচে আজও প্রজ্জ্বলিত বিহান হিয়ার স্মৃতিরা !

ব্যস্ত শহরের আনাচে-কানাচে আজও প্রজ্জ্বলিত বিহান হিয়ার স্মৃতিরা !ব্যস্ত শহরের আনাচে-কানাচে আজও প্রজ্জ্বলিত বিহান হিয়ার স্মৃতিরা !

ব্যস্ত শহরের আনাচে-কানাচে আজও প্রজ্জ্বলিত বিহান হিয়ার স্মৃতিরা ! বিহান আবারও চায় তার সাথে একবার দেখা হোক হিয়ার, তারা দুজনে আবার তাকাবে দুজনের দিকে চেনা গন্ধে সম্মোহিত হবে দুজনে আবার।

খুব জানতে ইচ্ছা করছে, ভালোবাসতে আমায়??

খুব জানতে ইচ্ছা করছে, ভালোবাসতে আমায়??খুব জানতে ইচ্ছা করছে, ভালোবাসতে আমায়??

খুব জানতে ইচ্ছা করছে, ভালোবাসতে আমায়?? রোজ রাতে কাজ সেরে টলতে টলতে ক্লান্ত জীর্ণ শরীরটা যখন বাড়ি ফেরে মুখে একরাশ বিরক্তি নিয়ে, ঠিক তখনই চোখ রাঙানি দিয়ে ওঠে সমস্ত না

অচেনা

“অচেনা”“অচেনা”

“অচেনা“ সময়ের অন্তরালে কতটা সব কিছু ভুলে যাওয়া সম্ভব তা তো জানা সম্ভব নয় । কিন্তু কোনো জানি না আমার ব্যাক্তিগত ভাবে মনে হয় সময়ের অন্তরালে সময় যখন মানুষের চোখে